“ওথেলো” উইলিয়াম শেক্সপিয়র এর একটি ট্রাজেডি যা ১৬০৩ সালে লেখা হয়েছিল বলে মনে করা হয়। নাটকের কেন্দ্রিক চরিত্র ছিল “ওথেলো”। একজন যোদ্ধা, নায়ক,একজন প্রেমময় স্বামী যে তার স্ত্রীকে হারিয়ে ফেলার
মানবতা প্রাধান্য নয় তত -আমজেদ হোসেন সাজ্জাদ মৃত্তিকায় তৈরি, রক্ত-মাংসে গড়া এক ধূর্ত প্রাণের অস্তিত্বের কথা অদৃশ্য দূতের পানে কহেছ সঙ্কেতে! দেবদূত প্রত্যুত্তরে পুছিল,″তবে কী আপনি এ ধরায় রূধির
“সময়ের সাথে সব বদলে যায়” —— সাদিয়া আহম্মেদ তিশা সময়ের সাথে সব বদলে যায়, বদলে যায় এ জীবন। কাছের মানুষগুলি দূরে চলে যায়, অচেনা কেউ হয়ে ওঠে সবচেয়ে আপন। সময়ের
“অপেক্ষা” —— অমিক শিকদার আর কারো পানে চাহিও না তুমি তোমারে প্রতিক্ষণে খুজি আমি বিমুগ্ধ নয়নে তাকিও না বারে বারে এত প্রেম আমি সহিতে না পারি। কোথায় এখন
বাংলাদেশের অধিকাংশ কিশোর কিশোরীর প্রিয় বইয়ের তালিকায় বেশ উপরের দিকেই জনপ্রিয় গোয়েন্দা সিরিজ “তিন গোয়েন্দা” এর স্থান। সেবা প্রকাশনীর এই কিশোর গোয়েন্দা সিরিজটি এদেশে তুমুল জনপ্রিয়। লেখক রকিব হাসানের অনবদ্য
প্রকৃতির রূপ ——————— মোঃ আতিকুর রহমান প্রকৃতি এক বিস্তৃর্ন প্রেক্ষাপটে আঁকা বর্নীল জলছবি, মায়ার জালে লেপ্টে যাওয়া কি নিদারুণ এ পৃথিবী। বোঝা না বোঝার মাঝে সংকীর্ণ মন, শুরু হয় সীমাবদ্ধ
তিনি অপরাধ জগতের কোন সদস্য নন! বলছিলাম ‘আগাথা ক্রিস্টি’ এর কথা। এ বছরের সেপ্টেম্বরে অন্যতম সেরা এই ক্রাইম মার্ডার, মিস্ট্রি থ্রিলারের রচয়িতার ১৩০তম জন্মদিন। আগাথা ক্রিস্টি এর মিডিয়া জগৎ ও
আমরা যারা বই পড়তে ভালবাসি তাদের কাছে থ্রিলার মানেই বিদেশি লেখকদের বইয়ের অনুবাদ কিংবা সরাসরি ইংরেজি বই। কিন্তু আমরা কি জানি উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বাংলা মৌলিক থ্রিলার এর কথা? বেশকিছু লেখকের
ভাষার তরী – মোঃ আতিকুর রহমান ভাষা আমার ভালোবাসা, রিক্ততার সুর আর সুখের বাঁশি। হৃদয় গর্ভকোষ মায়াময় শব্দবহে ঠাসা, রক্তিম গায়ে আনন্দিত নির্মম সেই হাসি। প্রানের প্রান্তস্থ গলাভাঙা সেই
বিভূতিভূষণ বন্দোপধ্যায়ের নাম মানেই চোখের সামনে উঠে আসে একটি একটি সমৃদ্ধ, সুরুচিসম্পন্ন, বাস্তবতায় ভরা বাংলা সাহিত্য। পথের পাঁচালি নিঃসন্দেহে বিভূতিভূষণ এর একটি অনবদ্য সৃষ্টি। বাংলা সাহিত্যে সর্বাধিক পঠিত সেরা দশটি