হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) আমাদের জীবনে এক অনুকরণীয় ও অনুস্বরনীয় হিসেবে দৃষ্টান্তস্বরুপ। যাকে, আল্লাহ্ তায়ালা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রতিটি কাজের সঠিক পথ দেখানোর জন্য নেতা মনোনীত করে পাঠিয়েছেন। মুসলিম হয়ে আদৌ
আরও পড়ুন
প্রিয়তমা স্ত্রী আয়িশা (রাঃ) এর প্রতি রাসুলুল্লাহ -এর ভালােবাসার কথা এতটাই সুমধুর ও প্রসিদ্ধ যে, তা আর খুলে বলার কোন অপেক্ষা রাখে না। বলাই বাহুল্য যে, রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
বর্তমানে বিশ্বে মুসলিম দেশ কিংবা অমুসলিম দেশ প্রায় অধিকাংশ দেশের একটি সহজাত রীতি হলো বিভিন্ন কারণে রাষ্ট্রীয় শোক দিবস পালন করা। অর্থাৎ বুঝাতে চাচ্ছি, রাষ্ট্রের রাজা-বাদশা কিংবা কোন রাষ্ট্র প্রধান
মানুষের হলো এক সমন্বিত সত্তা। মানুষের মধ্যে যেমন রয়েছে আল্লাহর প্রতি তীব্র হেদায়েতের তামান্না, ঠিক তেমনি রয়েছে পথভ্রষ্ট শয়তানের কুমন্ত্রণার প্রতি সখ্যতা। অর্থাৎ একদিকে রয়েছে হেদায়েতের জন্য তীব্র আকাঙ্খা, অন্যদিকে
মহান আল্লাহ তায়া’লা যা কিছু আমাদের জন্য হালাল করেছেন, তা নিয়ে কোনো মুমিন ব্যক্তি কখনোই সন্দেহ পোষণ করতে পারে না৷ নিঃসন্দেহে এর মাঝে রয়েছে কোনো না কোনো বিশেষ কল্যান নিহিত,