এই বিশ্বজগতের যা কিছু দৃশ্য বা অদৃশ্যমান রয়েছে সবকিছুর একমাত্র স্রষ্টা মহান আল্লাহ তায়া’লা। তাঁর সৃষ্টির বিশাল মহিমা দেখে আমরা আশ্চর্যান্বিত হই এবং তাঁর নিয়মাতের প্রশংসায় সিক্ত হই৷ তবে প্রত্যেকের
মহান আল্লাহ কোথায় আছেন? তিনি কি সর্বত্র বিরাজমান নাকি কোনো নির্দিষ্ট স্থানে আছেন? মহান আল্লাহ তায়া’লার অবস্থান সম্পর্কিত এই আকিদা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আকিদা। কেননা এক হাদিস থেকে জানা যায় সম্পর্কে
মানুষ পৃথিবীর সেরা জীব। জ্ঞান-বুদ্ধির বিবেচনায় মানুষের চেয়ে শ্রেষ্ঠ কোনো জীব মহান স্রষ্টার সৃষ্টি কুলে নেই। তাই তো মানুষকে বলা হয়, আশরাফুল মাখলুকাত অর্থাৎ সৃষ্টির সেরা জীব। তবে এই মানুষের
মহান আল্লাহ্ তায়া’লা রাব্বুল আ’লামীন এই বিশ্বজগৎ সৃষ্টি করেছেন। অসীম বিস্তৃত এই মহাজগতের মধ্যে একমাত্র পৃথিবীকে সৃষ্টি করেছেন মানবজাতির বসবাস উপযোগী। আর এই মানবজাতিকে দিয়েছেন সময় নামক এক বিশেষ নিয়ামত
মানুষের সৌন্দর্যের অন্যতম প্রতীক হলো মাথার চুল৷ দেশ, বর্ণ, গোত্র বা জাতিগত ভিন্নতার কারণে এক এক স্থানে মানুষের চুলের রং, আকার ও গঠনে কিছুটা ভিন্নতা বা পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়৷
মসজিদ হলো মুসলিম উম্মাহর ঐক্যের প্রতিক৷ পবিত্র এই স্থানকে আমরা সম্মান দেখিয়ে আল্লাহর ঘর বলে থাকি অর্থাৎ পবিত্র ঘর। প্রতিদিন একজন মুসলিম মুয়াজ্জিনের আযানে সারা দিতে কম হলেও পাঁচবার মসজিদে
জুম’আর দিন একটি ফজিলতপূর্ণ দিন হিসেবে ইসলাম ধর্মে প্রসিদ্ধ। হাদিস শরিফে এ দিনের ফজিলত ও মর্যাদা নিয়ে অনেক সহিহ বর্ণনা রয়েছে৷ অর্থাৎ এ দিনের আলাদা কিছু স্পেশাল আমল আছে, যা
মানুষ অনেক সময় এমন কিছু বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করে থাকে, যার সাথে তার কর্মে বিরাট তফাৎ থেকে যায়। তারা এমন কিছু বিষয় নিয়ে ভাবতে থাকে, যা মূলত আমাদের কর্মের ফলাফলের
হযরত মুহাম্মদ (সা.) কে প্রানের চেয়ে বেশি ভলোবাসা ইমানি দাবি৷ কিন্তু এই ভালোবাসার দোহাই দিয়ে রাসূল (সা.) এর নামে মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে দেওয়া কখনোই সঠিক কাজ হতে পারে না৷ বরং
লাইলাতুল কদর হলো হাজার মাসের চেয়েও শ্রেষ্ঠ রাত অর্থাৎ ইসলামি শরিয়তে নফল ইবাদতের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রাত। এই রাতের ফজিলত ও মর্যাদা সম্পর্কে স্বয়ং আল্লাহ তায়া’লা পবিত্র কুরআনে বর্ণনা করেছেন।