ব্রেইন স্ট্রোক খুব পরিচিত শব্দ আমাদের কাছে। কিন্তু আমরা হয়ত অনেকেই জানি না, পৃথিবীর কোন না কোন প্রান্তে প্রতি দুই সেকেন্ডে কেউ না কেউ স্ট্রোক করে। প্রতি ছয়জন মানুষের মধ্যে
বর্তমান সময়ে বিভিন্ন বয়সের মানুষ বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের অনেকেই দীর্ঘস্থায়ী মানসিক অবসাদ -এ ভুগছে। যা কারো কারো ক্ষেত্রে ক্ষণস্থায়ী হলেও অনেকের ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদী একটি সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে। ‘ডিপ্রেশন’
ঘুম আমাদের অনুভূতিকে সজীব করে এবং দৈনন্দিন কাজে আমাদের মস্তিস্ককে সচল রাখে। পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুম শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার জন্য খুবই প্রয়োজন। কিছু মানুষের ঘুম নিয়ে কোন সমস্যা না থাকলেও
“সুস্থ দেহে সুন্দর মন” অথবা “স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল” এই প্রবাদ বাক্য গুলো সবারই পরিচিত । নিজেকে সুস্থ রাখার কোন বিকল্প নেই । নিজেকে সুস্থ রাখতে কে না চায়? শরীরের
অ্যানিমিয়া বা রক্তশূন্যতা বা রক্তস্বল্পতা, এটি বাংলাদেশের খুবই পরিচিত সমস্যা। বিশেষ করে মহিলা এবং শিশুরা অ্যানিমিয়াতে বেশি আক্রান্ত হয়। কিন্তু আমরা অ্যানিমিয়া -কে প্রথম অবস্থায় গুরুত্ব দেই না, কিছুটা অবহেলার
বাঙালি আর স্ট্রিট ফুড – শব্দ দুইটা আমাদের ইতিহাস এর পাতায় চোখ বুলালে কখনোই সমার্থক করতে পারবোনা আমরা। আমাদের ইতিহাস মাছে ভাতে বাঙালির অকাট্য দলিল দেয়। কিন্তু, নিকট ইতিহাস কি
একবিংশ শতাব্দীতে এসেও আমাদের দেশে মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়টিকে পরিপূর্ণ গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করা হয় না। অথচ মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা সম্পর্কে সচেতন হওয়া অত্যন্ত জরুরি। মানসিক স্বাস্থ্য কি? মানসিক স্বাস্থ্য বলতে
প্রতিটি সুস্থ্য মানুষের অবশ্যই রক্তদান করা উচিৎ। তবে সেটা একটা নির্দিস্ট নিয়মের মধ্যে। রক্তদানের পূর্বে কিছু কিছু বিষয় রয়েছে যেগুলো আমাদের সকলেরই জানা প্রয়োজন। চলুন জেনে নেয়া যাক রক্তদানের নিয়মাবলি
সম্প্রতি সময়ে বিশ্ববাসীর মুখে একটাই কথা “কবে আসছে করোনার ভ্যাকসিন?” কেন এই ভ্যাকসিনের জন্য দীর্ঘ প্রতিক্ষা? কারণ আমরা সবাই জানি ভ্যাকসিন আসলেই, এই মহামারী থেকে রক্ষা পাবে পৃথিবীর মানুষ। মোটকথা,
“ওথেলো সিনড্রোম” কী? “ওথেলো সিনড্রোম” এক ধরনের মনোরোগ, মনোবিদ্যায় প্যাথলজিক্যাল জেলাসি, ডিলুশনাল জেলাসি বা মরবিড জেলাসি নামে পরিচিত। এই রোগ কোন প্রমান ছাড়াই ব্যাক্তির মনে বদ্ধমূল ধারণা জন্মে যে তার