মাইগ্রেন এক ধরণের নিউরোলজিকাল সমস্যা। এটি হঠাৎ করে শুরু হয়ে পরে এটি পুরো মাথায় ছড়িয়ে পড়তে পারে। ২০-৩০ বছর বয়সে এই ব্যাথা দেখা দিতে পারে। বিশ্বের ১১ শতাংশ মানুষ এ
মর্নিং ওয়াক অর্থ্যাৎ প্রাতঃ ভ্রমণ বলতে বোঝায় খুব সকালে নিরিবিলি পরিবেশে সূর্যের প্রথম কিরণ উপভোগ করতে করতে হাঁটা। অনেকে হাঁটার পাশাপাশি জগিং ও করে থাকেন। হাঁটা হল সব ধরনের ব্যায়ামের
গেঁটেবাত খুব পরিচিত একটি সমস্যা। বৃদ্ধ মানুষের এই সমস্যা বেশি দেখা যায়। গেঁটেবাত হলে অস্থিসন্ধিতে প্রচণ্ড ব্যাথা হয় এবং অস্থিসন্ধি ফুলে যায়। বৃদ্ধাঙ্গুল সংলগ্ন অস্থিসন্ধিগুলো গেঁটেবাতের কারণে বেশি আক্রান্ত হয়।
কথিত আছে, ডায়াবেটিস হল, “Mother Of All Disease “. ডায়াবেটিস মূলত কোনো রোগ নয়, এটি একটি মেটাবলিক ডিসঅর্ডার বা বিপাকীয় অসামাঞ্জস্যতা। যদিও ডায়াবেটিস কোনো মারাত্মক রোগ নয়। পরিমিত আহার, নিয়মিত
মেরুদণ্ড বা ব্যাকবোন আমাদের শরীরের খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। আমাদের সমস্ত শরীরের নিয়ন্ত্রণ মেরুদণ্ডের উপর নির্ভর করে। কিন্তু আমরা কজন মেরুদণ্ডের সুস্থতার উপর খেয়াল রাখি। আমাদের শরীরের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ পুরোটাই
ব্রেইন স্ট্রোক খুব পরিচিত শব্দ আমাদের কাছে। কিন্তু আমরা হয়ত অনেকেই জানি না, পৃথিবীর কোন না কোন প্রান্তে প্রতি দুই সেকেন্ডে কেউ না কেউ স্ট্রোক করে। প্রতি ছয়জন মানুষের মধ্যে
বর্তমান সময়ে বিভিন্ন বয়সের মানুষ বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের অনেকেই দীর্ঘস্থায়ী মানসিক অবসাদ -এ ভুগছে। যা কারো কারো ক্ষেত্রে ক্ষণস্থায়ী হলেও অনেকের ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদী একটি সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে। ‘ডিপ্রেশন’
ঘুম আমাদের অনুভূতিকে সজীব করে এবং দৈনন্দিন কাজে আমাদের মস্তিস্ককে সচল রাখে। পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুম শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার জন্য খুবই প্রয়োজন। কিছু মানুষের ঘুম নিয়ে কোন সমস্যা না থাকলেও
“সুস্থ দেহে সুন্দর মন” অথবা “স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল” এই প্রবাদ বাক্য গুলো সবারই পরিচিত । নিজেকে সুস্থ রাখার কোন বিকল্প নেই । নিজেকে সুস্থ রাখতে কে না চায়? শরীরের
অ্যানিমিয়া বা রক্তশূন্যতা বা রক্তস্বল্পতা, এটি বাংলাদেশের খুবই পরিচিত সমস্যা। বিশেষ করে মহিলা এবং শিশুরা অ্যানিমিয়াতে বেশি আক্রান্ত হয়। কিন্তু আমরা অ্যানিমিয়া -কে প্রথম অবস্থায় গুরুত্ব দেই না, কিছুটা অবহেলার