মহাকাশ নিয়ে আগ্রহ আমাদের সকলেরই কম বেশি রয়েছে। কিন্তু এই বিশাল মহাবিশ্বের কতটুকুই বা আমরা জানি? শুধু আমরাই নই, বাঘাবাঘা বিজ্ঞানীরাও এক্ষেত্রে তাদের সীমাবদ্ধতা স্বীকার করেছেন। ঠিক এরকমই এক অজানা,
আমরা অনেকেই প্যারালাল ইউনিভার্স সম্পর্কে শুনেছি। এখন মনে প্রশ্ন আসতেই পারে, এটা কি আসলেই সম্ভব! কোনো প্রমাণ আছে কি অথবা কোনো রেফারেন্স! জি হ্যাঁ, এখন আমরা এটা নিয়েই আলোচনা করবো।
️”দ্য বাটারফ্লাই ইফেক্ট” নামটি অনেকের কাছে অচেনা মনে হতে পারে। কিন্তু এই ইফেক্টটি আমাদের সবার সাথেই জড়িত। কিভাবে জড়িত! সেই কথাই বলবো আজকের লেখায়। তবে তার আগে চলুন একটি গল্প
একজন মানুষকে অদ্বিতীয়ভাবে শনাক্ত করার জন্য যতগুলো উপায় আছে তার মধ্যে সবচেয়ে সহজ ও ঝামেলাহীন উপায় হলো ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা আঙ্গুলের ছাপ। কারণ পৃথিবীর প্রতিটি মানুষের আঙ্গুলের ছাপ ভিন্ন ভিন্ন হয়।
“আমার ব্যাটারি কম এবং অন্ধকার হয়ে আসছে” বার্তাটি ছিল অপরচুনিটি রোভারের সর্বশেষ বার্তা। অপরচুনিটি, যা এমইআর-বি (মঙ্গল এক্সপ্লোরেশন রোভার-বি) বা এমইআর-১ নামে পরিচিত, এবং “ওপ্পি” এর ডাকনাম। এটি একটি রোবোটিক
নাতিশীতোষ্ণ শব্দটির সাথে নিশ্চয়ই পরিচিত আছেন সবাই। নাতিশীতোষ্ণ শব্দের সহজ-সরল মানে হলো “না গরম না ঠান্ডা”। অর্থাৎ গরম ও ঠান্ডার মাঝামাঝি একটা অবস্থা। যেমন আমাদের দেশের আবহাওয়া। আমাদের দেশে যেমন
মহাকাশ এবং এর জ্যোতিষ্ক সমূহকে জানার আগ্রহ মানুষের বরাবরই একটু বেশি। বর্তমানে মহাকাশ গবেষণায় নাসার পাশাপাশি ভারতের ইসরো (ISRO) উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে। তারই ধারাবাহিকতায় সকল শক্তির আধার সূর্যকে বিস্তৃত পরিসরে
মহাকর্ষ তত্ত্ব কথাটি শুনলেই সবার প্রথমে যার নাম মাথায় চলে আসে তিনি হলেন স্যার আইজ্যাক নিউটন। নিউটনকে মহাকর্ষ তত্ত্বের জনক হিসেবে আমরা সকলেই জানি। তবে আমরা ভালো করে এটা অনেকেই
যাতায়াতের বিভিন্ন মাধ্যমের মধ্যে বিমান যাত্রা অত্যন্ত রোমাঞ্চকর। একই সাথে ব্যতিক্রম ধরনেরও বটে। বিমানে ভ্রমণ এর সময় বিমানের জানালা দিয়ে মেঘের দল দেখা যায় খুব কাছ থেকে। যারা এখনো বিমান
আলেকজান্ডার গ্রাহামবেল বিজ্ঞানের জগতে এক উজ্জল জ্যোতি। তিনি বর্তমান সময়ের সব থেকে জনপ্রিয় যোগাযোগ মাধ্যম টেলিফোনের আবিষ্কারক। “Mr. Watson, come here please. I want you.” এটা ছিলো টেলিফোনের প্রথম ধ্বনি